শাহবাগের তথাকথিত আন্দোলন যে ভারতের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ইন্ধনে হচ্ছে তা বুঝতে কি আর কিছু বাকি আছে?
কয়েকজন ভারতীয় ব্লগার সাইকেল চালিয়ে এসে শাহবাগে সংহতি জানালো, এরও আগে কবির সুমন শাহবাগ নিয়ে দু'টি গান রচনা করলো, ভারতের এক মন্ত্রী এসে জামায়াত নিষিদ্ধ করতে সহযোগীতার আগ্রহ প্রকাশ করলেন। শাহবাগের আন্দোলন নিয়ে ভারতের মিডিয়ার আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। শাহবাগে জড়ো হয়েছে ইসলামী চেতনা বিধ্বংসী ভয়ানক সব নাস্তিক ইসলাম বিদ্বেষীরা।
আজ শাহবাগ থেকে স্লোগান দেয়া হচ্ছে "এই বাংলা ঐ বাংলা, জয় বাংলা জয় বাংলা"
এক বুদ্ধিজীবি সম্ভবত আসাফউদ্দৌলা একবার বলেছিলেন, "ভারতীয় ট্যাংক যদি বাংলাদেশের সীমান্ত অতিক্রম করে ঢাকা দখল করে, তবে সীমান্ত থেকে ঢাকা আসার পরে ট্যাংকের চাকা পরীক্ষা করলে চাকার নিচে কিছু টুপি পাওয়া যাবে!" এই কথার মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চাচ্ছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে ইসলাম। যতদিন এদেশে ইসলামী চেতনা থাকবে ততদিন ভারত বিনা বাঁধায় এদেশ দখল করতে পারবেনা।
তাই ভারতের টাকায় পরচালিত শাহবাগের এই পিকনিক উৎসবে জড়ো হয়েছে সব ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক এবং ভারতের পাচাটা দালালেরা। তাদের মূল এজেন্ডা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধের ধূয়া তুলে দেশথেকে ইসলামী চেতনা ধ্বংস করা।
শাহবাগ উৎসবের রথি মহারথীদের সবাই ব্যক্তিগত ভাবে ইসলাম বিদ্বেষী, এই কথা এখন দিবালোকের মতো সত্য।
কয়েকজন ভারতীয় ব্লগার সাইকেল চালিয়ে এসে শাহবাগে সংহতি জানালো, এরও আগে কবির সুমন শাহবাগ নিয়ে দু'টি গান রচনা করলো, ভারতের এক মন্ত্রী এসে জামায়াত নিষিদ্ধ করতে সহযোগীতার আগ্রহ প্রকাশ করলেন। শাহবাগের আন্দোলন নিয়ে ভারতের মিডিয়ার আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। শাহবাগে জড়ো হয়েছে ইসলামী চেতনা বিধ্বংসী ভয়ানক সব নাস্তিক ইসলাম বিদ্বেষীরা।
আজ শাহবাগ থেকে স্লোগান দেয়া হচ্ছে "এই বাংলা ঐ বাংলা, জয় বাংলা জয় বাংলা"
এক বুদ্ধিজীবি সম্ভবত আসাফউদ্দৌলা একবার বলেছিলেন, "ভারতীয় ট্যাংক যদি বাংলাদেশের সীমান্ত অতিক্রম করে ঢাকা দখল করে, তবে সীমান্ত থেকে ঢাকা আসার পরে ট্যাংকের চাকা পরীক্ষা করলে চাকার নিচে কিছু টুপি পাওয়া যাবে!" এই কথার মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চাচ্ছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে ইসলাম। যতদিন এদেশে ইসলামী চেতনা থাকবে ততদিন ভারত বিনা বাঁধায় এদেশ দখল করতে পারবেনা।
তাই ভারতের টাকায় পরচালিত শাহবাগের এই পিকনিক উৎসবে জড়ো হয়েছে সব ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক এবং ভারতের পাচাটা দালালেরা। তাদের মূল এজেন্ডা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধের ধূয়া তুলে দেশথেকে ইসলামী চেতনা ধ্বংস করা।
শাহবাগ উৎসবের রথি মহারথীদের সবাই ব্যক্তিগত ভাবে ইসলাম বিদ্বেষী, এই কথা এখন দিবালোকের মতো সত্য।