বাঁশখালী এলাকার এক ভাইয়ের সাথে দেখা হলো,
গুলিবিদ্ধ এক ভাইয়ের চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম এসেছিলেন। তিনি জানালেন থানা
ঘেরাও করেছিলো জামায়াত এবং সাঈদী মুক্তি আন্দোলনের সমর্থকরা। তাকে জিজ্ঞাসা
করলাম পুলিশ মারেননাই? তিনি জবাব দিলেন জামায়াত নেতাদের বাধার কারণে
পারিনাই, আমরা চেস্টা করেছিলাম, এনিয়ে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করলেন।
আমি তাকে বললাম, জামায়াত নেতারা বাঁধা দিবে এটাই স্বাভাবিক, জামায়াত শিবিরের একটা কর্মী তৈরী করতে সময় লাগে ১০বছর অন্যদিকে লীগ/দলের একটি কর্মী বানাতে খরচ হয় ১০টাকা। জামায়াত তাই চাইলেই অন্য দলের নেতাদের মতো কর্মীদেরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিতে পারেননা।
কর্মীদের তীব্র আকাঙ্খা সত্বেও জামায়াত নেতাদের এই ধৈর্য আমাকে বিস্মিত করেছে। যেখানে রণাঙ্গনে ঝাপিয়ে পড়তে কর্মীরা উদগ্রীব হয়ে বসে আছে, বিপুল সংখ্যক সাধারণ জনতা সাঈদী মুক্তির জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত সেখানে জামায়াত নেতাদের এই অবস্থান সত্যিই বিস্ময়কর।
আমি তাকে বললাম, জামায়াত নেতারা বাঁধা দিবে এটাই স্বাভাবিক, জামায়াত শিবিরের একটা কর্মী তৈরী করতে সময় লাগে ১০বছর অন্যদিকে লীগ/দলের একটি কর্মী বানাতে খরচ হয় ১০টাকা। জামায়াত তাই চাইলেই অন্য দলের নেতাদের মতো কর্মীদেরকে বিপদের মুখে ঠেলে দিতে পারেননা।
কর্মীদের তীব্র আকাঙ্খা সত্বেও জামায়াত নেতাদের এই ধৈর্য আমাকে বিস্মিত করেছে। যেখানে রণাঙ্গনে ঝাপিয়ে পড়তে কর্মীরা উদগ্রীব হয়ে বসে আছে, বিপুল সংখ্যক সাধারণ জনতা সাঈদী মুক্তির জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত সেখানে জামায়াত নেতাদের এই অবস্থান সত্যিই বিস্ময়কর।
No comments:
Post a Comment