দায়ীত্বশীলদের কাছে শুনেছিলাম, একবার চট্টগ্রাম
কলেজ ছাত্রাবাসে ছাত্রলীগ হামলা করেছিলো। কি এক কারণে ওইদিন উর্দ্ধতন
দায়ীত্বশীলরা ছাত্রাবাসে ছিলেননা, কর্মীরা সুযোগ পেয়ে ছাত্রলীগকে ইচ্ছেমতো
প্যাদানী দ্যায়। পরে দায়িত্বশীলরা এসে এই ঘটনার জন্য কর্মীদের কাছে কৈফিয়ৎ
চায়, এভাবে ভয়াবহ ভাবে কেন পিটানো হলো? কর্মীরা জবাব দ্যায়, আপনারা সব সময়
শুধু মারামারিতে বাধা দ্যান, ধৈর্যধরতে বলেন, আপনাদের জন্য কিছু করতে পারিনা আজ সুযোগ পাইছি তাই কাজে লাগালাম।
আজ সংগঠনের উর্ধতন দায়ীত্বশীলরা জেলের অভ্যান্তরে বন্দি আছেন, রাজপথের আন্দোলনের নেতৃত্ব এখন সাধারণ কর্মীদের হাতে। আজ আর কর্মীদের বাঁধা দেয়ার মতো কেউ নেই। প্রশাসন যদি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারতে না চান তবে শিবির থেকে একশো হাত দূরে থাকবেন। তাদের ঘাটাতে যাবেননা। কর্মীরা অনেক ধৈর্য ধারণ করেছে, এবার তারা প্রতিশোধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, তাদের ফেরানোর মতো কেউ না।
আর নয় প্রতিরোধ, এবার হবে প্রতিশোধ।
আজ সংগঠনের উর্ধতন দায়ীত্বশীলরা জেলের অভ্যান্তরে বন্দি আছেন, রাজপথের আন্দোলনের নেতৃত্ব এখন সাধারণ কর্মীদের হাতে। আজ আর কর্মীদের বাঁধা দেয়ার মতো কেউ নেই। প্রশাসন যদি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারতে না চান তবে শিবির থেকে একশো হাত দূরে থাকবেন। তাদের ঘাটাতে যাবেননা। কর্মীরা অনেক ধৈর্য ধারণ করেছে, এবার তারা প্রতিশোধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, তাদের ফেরানোর মতো কেউ না।
আর নয় প্রতিরোধ, এবার হবে প্রতিশোধ।
No comments:
Post a Comment