শাহবাগীরা সবাই নাস্তিক একথা যারা বলছে তারা
ভ্রান্তির মধ্যে আছেন, মূলত আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে নাস্তিকরা। তাদের
আসলে নাস্তিক বলাটা ভুল হবে, বলা যায় ইসলাম বিদ্বেষীরা।
কেউ নাস্তিক হতেই পারে সেটা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। যেমন আমি মুসলিম, কেউ হিন্দু, কেউ খৃস্টান এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু শাহবাগ আন্দোলনের যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের অধিকাংশই চরম ইসলাম বিদ্বেষী। শাহবাগ আন্দোলনের শুরুর দিকে দাড়ি টুপি পরিহিত কোন লোক ওদিকটায় গেলে তাদের তল্লাশী করা হতো, বোরখা পরা মহিলা দেখলে তাদেরকেও তল্লাশী করা হতো। মোট কথা ইসলাম পন্থীদের চরম ভাবে অপদস্ত করা হতো শাহবাগে। তাদের ঔদ্ধত্ব এতটাই বেড়েগিয়েছিলো যে তারা শাহবাগে নাটকের আয়োজন করেছিলো যেখানে দাড়ি এবং টুপি পরিহিত এক অভিনেতার মাথায় জুতো দিয়ে আঘাত করা হয়েছিলো, এটার মাধ্যমে মূলত মুসলামানদের ধর্মীয় পোশাককেই অবমাননা করে হয়েছে। তাছাড়াও তারা একটা ডামি কুকুরের মাথায় টুপি এবং গালে দাড়ি লাগিয়ে সেটাকেও নিয়েও নাটক মঞ্চস্থ করেছিলো।
আমার প্রশ্ন হলো তারা রাজাকারদের বিচার চাইছে সেটা ভালো কথা, তবে শুধু মাত্র বিরোধী দলের রাজাকারদের বিরোধীতা কেনো? আচ্ছা ধরে নিলাম সরকারী দলের বিরিয়ানী খেয়ে সরকারী দলের রাজাকারদের বিচার চাওয়া যৌক্তিক হবেনা। কিন্তু ইসলাম কি দোষ করলো? তারা ধর্ম ভিত্তিক দল নিষিদ্ধ করার দাবী তুললো, বিভিন্ন ইসলামীক প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরী করলো এবং এগুলোতে হামলা করতে উস্কানী দিলো। তারা ভারতীয় হিন্দুদের দিপালী পূজোকে বাংলাদেশের মুসলমানদের দিয়ে করিয়ে নিলো, হাজার হাজার মোম বাতি প্রজ্বলন করলো, কিন্তু কেনো? মোমবাতি জ্বালিয়ে অনুষ্ঠান কিংবা প্রতিবাদ জানানো কি ইসলামী সংস্কৃতি? এটার মানে কি?
মানে একটাই, তাহলো তাদের হৃদয়ে সুপ্তভাবে বিদ্যমান থাকা ইসলাম বিদ্বেষকেই তারা সরকারের ছত্রছায়ায় প্রকাশ করেছে। তারা এতদিন ধরে অনলাইনে আত্মপরিচয় গোপন রেখে যে ইসলাম বিদ্বেষী আচরণ করেছে সেটাই তারা রাজপথে করতে চেয়েছে।
অনেক হয়েছে, আর নয়। বাতিলের টুটি চেপে ধরার এখনি সময়। যারা আমার আল্লাহ, রাসূল (সঃ), উম্মুল মুমিনিন এবং সাহাবীদের নিয়ে নোংরা গল্প লিখেছে তাদের নেতৃত্বে চলা আন্দোলনকে আমরা সমর্থন দিতে পারিনা, তাদের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে হবে, তাদের ঔদ্ধতকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
বুকের রক্ত দিয়ে হলেও বাংলার জমিনে ইসলাম অবমাননা প্রতিরোধে দল-মত নির্বিশেষে সকল মুসলিমকে শীষাঢালা প্রাচীরের মতো ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
কেউ নাস্তিক হতেই পারে সেটা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। যেমন আমি মুসলিম, কেউ হিন্দু, কেউ খৃস্টান এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু শাহবাগ আন্দোলনের যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের অধিকাংশই চরম ইসলাম বিদ্বেষী। শাহবাগ আন্দোলনের শুরুর দিকে দাড়ি টুপি পরিহিত কোন লোক ওদিকটায় গেলে তাদের তল্লাশী করা হতো, বোরখা পরা মহিলা দেখলে তাদেরকেও তল্লাশী করা হতো। মোট কথা ইসলাম পন্থীদের চরম ভাবে অপদস্ত করা হতো শাহবাগে। তাদের ঔদ্ধত্ব এতটাই বেড়েগিয়েছিলো যে তারা শাহবাগে নাটকের আয়োজন করেছিলো যেখানে দাড়ি এবং টুপি পরিহিত এক অভিনেতার মাথায় জুতো দিয়ে আঘাত করা হয়েছিলো, এটার মাধ্যমে মূলত মুসলামানদের ধর্মীয় পোশাককেই অবমাননা করে হয়েছে। তাছাড়াও তারা একটা ডামি কুকুরের মাথায় টুপি এবং গালে দাড়ি লাগিয়ে সেটাকেও নিয়েও নাটক মঞ্চস্থ করেছিলো।
আমার প্রশ্ন হলো তারা রাজাকারদের বিচার চাইছে সেটা ভালো কথা, তবে শুধু মাত্র বিরোধী দলের রাজাকারদের বিরোধীতা কেনো? আচ্ছা ধরে নিলাম সরকারী দলের বিরিয়ানী খেয়ে সরকারী দলের রাজাকারদের বিচার চাওয়া যৌক্তিক হবেনা। কিন্তু ইসলাম কি দোষ করলো? তারা ধর্ম ভিত্তিক দল নিষিদ্ধ করার দাবী তুললো, বিভিন্ন ইসলামীক প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরী করলো এবং এগুলোতে হামলা করতে উস্কানী দিলো। তারা ভারতীয় হিন্দুদের দিপালী পূজোকে বাংলাদেশের মুসলমানদের দিয়ে করিয়ে নিলো, হাজার হাজার মোম বাতি প্রজ্বলন করলো, কিন্তু কেনো? মোমবাতি জ্বালিয়ে অনুষ্ঠান কিংবা প্রতিবাদ জানানো কি ইসলামী সংস্কৃতি? এটার মানে কি?
মানে একটাই, তাহলো তাদের হৃদয়ে সুপ্তভাবে বিদ্যমান থাকা ইসলাম বিদ্বেষকেই তারা সরকারের ছত্রছায়ায় প্রকাশ করেছে। তারা এতদিন ধরে অনলাইনে আত্মপরিচয় গোপন রেখে যে ইসলাম বিদ্বেষী আচরণ করেছে সেটাই তারা রাজপথে করতে চেয়েছে।
অনেক হয়েছে, আর নয়। বাতিলের টুটি চেপে ধরার এখনি সময়। যারা আমার আল্লাহ, রাসূল (সঃ), উম্মুল মুমিনিন এবং সাহাবীদের নিয়ে নোংরা গল্প লিখেছে তাদের নেতৃত্বে চলা আন্দোলনকে আমরা সমর্থন দিতে পারিনা, তাদের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে হবে, তাদের ঔদ্ধতকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
বুকের রক্ত দিয়ে হলেও বাংলার জমিনে ইসলাম অবমাননা প্রতিরোধে দল-মত নির্বিশেষে সকল মুসলিমকে শীষাঢালা প্রাচীরের মতো ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
No comments:
Post a Comment