বাংলাদেশের স্থিতিশিলতার জন্য অস্থিতিশীল ভারতের কোন বিকল্প নেই। আর ভারতের স্থিতিশীলতার জন্য অস্থিতিশীল বাংলাদেশের কোন বিকল্প নেই, এটা এখন দিবালোকের মতো স্পষ্ট।
বাংলাদেশে যখন রাজনৈতিক ভাবে স্থিতিশীল থাকে তখনি ভারত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয়দের অস্ত্র সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে সরকারকে ব্যস্ত রাখে, গার্মেন্টস সেক্টরে বিরোধ উস্কে দেয়। এদেশীয় দালালদের মাধ্যমে তাদের নানাবিধ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করিয়ে নেয়।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে ভারত যে সব দিকে লাভবান হয় তার মধ্যে একটি হচ্ছে ভারতের স্বাধীনতাকামী সেভেন সিস্টার্স এবং অন্যটি হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারকে চাপের মধ্যে রেখে তাদের অবৈধ দাবী আদায় করে নেয়া।
আমরা জানি ভারত ইতিহাসের কোন পর্যায়েই একক কোন জাতি কিংবা রাস্ট্র ছিলোনা, ভারতে বিভিন্ন ভাষাভাষী জাতির বসবাস, তারা কেন্দ্রীয় সরকারের অবিচার বৈষম্যের প্রতিবাদে স্বাধীনতা লাভের জন্য ভারত সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে, এবং তাদের অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্ধী চীণ।
ভারত অভ্যন্তরিণ ভাবে স্থিতিশীল থাকলে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ে নাক গলাতে চেস্টা করে, বড়ভাই সুলভ আচরণ করে এবং বাংলাদেশকে উঠতে বসতে চড় থাপ্পড়ের মধ্যে রাখে, যেটা আমরা দেখছি সীমান্ত এলাকায় নিরীহ গ্রামবাসীদের উপর প্রতিনিয়ত বিএসএফের হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে।
তাই বাংলাদেশের অস্তিত্বের স্বার্থেই বাংলাদেশের উচিত ভারতের স্বাধীনতা কামী সাতটি প্রদেশকে যাদের একত্রে সেভেন সিস্টার্স নামে আখ্যায়িত করা হয় তাদের অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, ভারত অভ্যান্তরীণ গোলযোগে ব্যস্ত থাকলে তারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি সৃস্টি করতে পারবেনা, এবং সেভেন সিস্টার্স যদি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে তবে তাদের সাথে ব্যবসায়ীক সম্পর্ক স্থাপন করে বাংলাদেশই লাভবান হবে, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের সুবিধা প্রদান করে তাদের কাছ থেক বিপুল পরিমান ব্যবসায়ীক সুবিধা অর্জন করা যাবে।
বিগত জোট সরকারের সময় এমন একটি উদ্যগ গ্রহণ করা হয়েছিলো, আমরা দশ ট্রাক অস্ত্র আটকের কথা জানি, পত্রিকা মারফত আমরা জেনেছি সেটা আনা হয়েছিল সেভেন সিস্টার্স এর স্বাধীনতাকামীদের জন্য।
বাংলাদেশের বর্তমান তাবেদার সরকারের পতনের পরে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে ব্যপারটির দিকে বিশেষ নজর রাখা।
বাংলাদেশে যখন রাজনৈতিক ভাবে স্থিতিশীল থাকে তখনি ভারত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয়দের অস্ত্র সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে সরকারকে ব্যস্ত রাখে, গার্মেন্টস সেক্টরে বিরোধ উস্কে দেয়। এদেশীয় দালালদের মাধ্যমে তাদের নানাবিধ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করিয়ে নেয়।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে ভারত যে সব দিকে লাভবান হয় তার মধ্যে একটি হচ্ছে ভারতের স্বাধীনতাকামী সেভেন সিস্টার্স এবং অন্যটি হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারকে চাপের মধ্যে রেখে তাদের অবৈধ দাবী আদায় করে নেয়া।
আমরা জানি ভারত ইতিহাসের কোন পর্যায়েই একক কোন জাতি কিংবা রাস্ট্র ছিলোনা, ভারতে বিভিন্ন ভাষাভাষী জাতির বসবাস, তারা কেন্দ্রীয় সরকারের অবিচার বৈষম্যের প্রতিবাদে স্বাধীনতা লাভের জন্য ভারত সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে, এবং তাদের অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্ধী চীণ।
ভারত অভ্যন্তরিণ ভাবে স্থিতিশীল থাকলে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয়ে নাক গলাতে চেস্টা করে, বড়ভাই সুলভ আচরণ করে এবং বাংলাদেশকে উঠতে বসতে চড় থাপ্পড়ের মধ্যে রাখে, যেটা আমরা দেখছি সীমান্ত এলাকায় নিরীহ গ্রামবাসীদের উপর প্রতিনিয়ত বিএসএফের হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে।
তাই বাংলাদেশের অস্তিত্বের স্বার্থেই বাংলাদেশের উচিত ভারতের স্বাধীনতা কামী সাতটি প্রদেশকে যাদের একত্রে সেভেন সিস্টার্স নামে আখ্যায়িত করা হয় তাদের অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, ভারত অভ্যান্তরীণ গোলযোগে ব্যস্ত থাকলে তারা বাংলাদেশের জন্য হুমকি সৃস্টি করতে পারবেনা, এবং সেভেন সিস্টার্স যদি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে তবে তাদের সাথে ব্যবসায়ীক সম্পর্ক স্থাপন করে বাংলাদেশই লাভবান হবে, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের সুবিধা প্রদান করে তাদের কাছ থেক বিপুল পরিমান ব্যবসায়ীক সুবিধা অর্জন করা যাবে।
বিগত জোট সরকারের সময় এমন একটি উদ্যগ গ্রহণ করা হয়েছিলো, আমরা দশ ট্রাক অস্ত্র আটকের কথা জানি, পত্রিকা মারফত আমরা জেনেছি সেটা আনা হয়েছিল সেভেন সিস্টার্স এর স্বাধীনতাকামীদের জন্য।
বাংলাদেশের বর্তমান তাবেদার সরকারের পতনের পরে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে ব্যপারটির দিকে বিশেষ নজর রাখা।
No comments:
Post a Comment