আওয়ামিলীগ চাচ্ছে জঙ্গিবাদের ধুঁয়াতুলে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে। অন্যদিকে বিশ্বের দ্বতীয় বৃহত্তম মুসলিমদেশের ইসলামী শক্তিকে বশে রাখতে চাচ্ছে আমেরিকা, চাচ্ছে স্থিতিশীল বাংলাদেশ। তাই তারা প্রকাশ্যভাবেই সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কামনা করছে, নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে সেটা নিয়ে আমেরিকার মাথাব্যাথা নেই। আমেরিকা ভালোভাবেই জানে আওয়ামীলীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসলে এদেশের ইসলামীক শক্তি আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যেতে বাধ্য হবে এবং বিশ্বরাজনীতিতে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ।
ইন্ডিয়া চাচ্ছে তাদের তাবেদার আওয়মিলীগ আবার ক্ষমতায় আসুক। ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বারাক ওবামার কাছে নালিশ করলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাটিতে পরিণত হবে, তাই আওয়ামিলীগকে ক্ষমতা আনতে হবে। বারাক ওবামা তাকে সান্তনা দিলেন, ইন্ডিয়ার সাথে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এই সুযোগটিকে কাজে লাগাতে চাইলো ইন্ডিয়ান তাবেদার আওয়ামিলীগ সরকার।
গ্রেপ্তার করা হলো বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যকে, সাঈদীর মামলার কার্যক্রম দুই দিন এগিয়ে আনা হলো। উদ্দেশ্য একটাই, দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং আমেরিকাকে দেখানো হবে, “আসেন দেখেন, জঙ্গিবাদীরা কি করেছে, শত শত পুলিশ মরেছে, বাসে আগুন লেগেছে নিরীহ মানুষ মরেছে”! এবং বিরোধী দল সচেতন না হলে আওয়ামিলীগ নিশ্চিতভাবেই এগুলো ঘটাবে।
বিরোধী দলের আন্দোলন যেভাবে চলছে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সেভাবেই চালাতে হবে, হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যাবেনা, কোনো মতেই চরমপন্থার দিকে যাওয়া যাবেনা। মনে রাখতে হবে আমাদের দরকার একটা অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচন, জনমত আমাদের পক্ষে।
আওয়ামিলীগ জানে, সুষ্ঠ নির্বাচন হলে তাদের ভরাডুবি নিশ্চিত, তাই তাদের পরিকল্পনা একদলীয় পাতানো নির্বাচন, অথবা নির্বাচন বাঞ্চাল করে সামরিক বাহিনীর একাংশের সহায়তায় পুণরায় ক্ষমতা।
ছদ্মবেশধারী আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বিরোধী জোটের মিছিল হতে পুলিশের উপর হামলা চালাতে পারে, ব্যাপক সংঘর্ষে শত শত পুলিশ সদস্য নিহত হতে পারে। আর এটা করা সম্ভব হলেই প্রামানিত হবে, বাংলাদেশে জঙ্গি আছে, জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় আওয়ামিলীগকে অবশ্যই অবশ্যই ক্ষমতায় আনতে হবে।
খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করবে? করুক! প্রধান বিরোধী দলের সভানেত্রীকে জেলে রেখেতো আর নির্বাচন হবেনা। বরং ভালোই হবে, বিনা আন্দোলনেই ক্ষমতা পরিবর্তন হবে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই, বিজয় আমাদের, সময়ের অপেক্ষামাত্র।
৯ নভেম্বর ২০১৩
ইন্ডিয়া চাচ্ছে তাদের তাবেদার আওয়মিলীগ আবার ক্ষমতায় আসুক। ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বারাক ওবামার কাছে নালিশ করলেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাটিতে পরিণত হবে, তাই আওয়ামিলীগকে ক্ষমতা আনতে হবে। বারাক ওবামা তাকে সান্তনা দিলেন, ইন্ডিয়ার সাথে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এই সুযোগটিকে কাজে লাগাতে চাইলো ইন্ডিয়ান তাবেদার আওয়ামিলীগ সরকার।
গ্রেপ্তার করা হলো বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যকে, সাঈদীর মামলার কার্যক্রম দুই দিন এগিয়ে আনা হলো। উদ্দেশ্য একটাই, দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং আমেরিকাকে দেখানো হবে, “আসেন দেখেন, জঙ্গিবাদীরা কি করেছে, শত শত পুলিশ মরেছে, বাসে আগুন লেগেছে নিরীহ মানুষ মরেছে”! এবং বিরোধী দল সচেতন না হলে আওয়ামিলীগ নিশ্চিতভাবেই এগুলো ঘটাবে।
বিরোধী দলের আন্দোলন যেভাবে চলছে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সেভাবেই চালাতে হবে, হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যাবেনা, কোনো মতেই চরমপন্থার দিকে যাওয়া যাবেনা। মনে রাখতে হবে আমাদের দরকার একটা অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচন, জনমত আমাদের পক্ষে।
আওয়ামিলীগ জানে, সুষ্ঠ নির্বাচন হলে তাদের ভরাডুবি নিশ্চিত, তাই তাদের পরিকল্পনা একদলীয় পাতানো নির্বাচন, অথবা নির্বাচন বাঞ্চাল করে সামরিক বাহিনীর একাংশের সহায়তায় পুণরায় ক্ষমতা।
ছদ্মবেশধারী আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বিরোধী জোটের মিছিল হতে পুলিশের উপর হামলা চালাতে পারে, ব্যাপক সংঘর্ষে শত শত পুলিশ সদস্য নিহত হতে পারে। আর এটা করা সম্ভব হলেই প্রামানিত হবে, বাংলাদেশে জঙ্গি আছে, জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় আওয়ামিলীগকে অবশ্যই অবশ্যই ক্ষমতায় আনতে হবে।
খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করবে? করুক! প্রধান বিরোধী দলের সভানেত্রীকে জেলে রেখেতো আর নির্বাচন হবেনা। বরং ভালোই হবে, বিনা আন্দোলনেই ক্ষমতা পরিবর্তন হবে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই, বিজয় আমাদের, সময়ের অপেক্ষামাত্র।
৯ নভেম্বর ২০১৩
No comments:
Post a Comment