facebook link
অনেক ভাই আমাকে প্রশ্ন করছেন, অভিযোগ করছেন। হঠাৎ করেই আমি কেনো ইসলামপন্থীদের মাঝে ফাটল সৃস্টি করছি, ঐক্যই যেখানে কাম্য ছিলো।
অনেক ভাই আমাকে প্রশ্ন করছেন, অভিযোগ করছেন। হঠাৎ করেই আমি কেনো ইসলামপন্থীদের মাঝে ফাটল সৃস্টি করছি, ঐক্যই যেখানে কাম্য ছিলো।
জাতির এই ক্রান্তিকালে ইসলামপন্থীদের এই দূর্যোগে যারা ইখওয়ানের পক্ষে না দাঁড়িয়ে, মুরসীর দোষ চর্চায় লিপ্ত রয়েছে, গণতন্ত্র নাকি খিলাফত প্রতিষ্ঠিত করা হবে এই নিয়ে তাত্ত্বিক বুলি কপচাচ্ছে। আমার মতে তারা মুনাফিক বৈ অন্য কিছু নয়।
ইসলামের লেবাস ধারণ করে খিলাফত, কুফফার, নুসরা নুসরা বলে চেঁচামেচি করলেই ইসলামপন্থী প্রমান হয়না। আমদের ভুলে গেলে চলবেনা, আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের নেতৃত্বে মুনাফিকরা আলাদা মসজিদ প্রতিষ্ঠিত করেছিলো, রাসূল (সঃ) এর নির্দেশে সেই মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হয়।
দুনিয়ার সকল মুসলিম যেখানে একমত হয়ে মিশরের ইসলামপন্থিদের বিজয় কামনা করছে, মুরসীর জন্য চোখের পানি ফেলছে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে মুনাজাত করছে হে পরওয়ারদিগার আমাদের ভাইদের কবুল করো, শহীদ ভাইদের পরিবারকে ধৈর্যধারণ করার তৌফিক দান করো। ঠিক সেই মূহুর্তেই একদল মুনাফিক, জনগণের সমর্থনে নির্বাচিত মিশরের ইসলামপন্থী প্রেসিডেন্ট মুরসির পতনে উল্লাস প্রকাশ করে ফেসবুকে স্টাটাস দিচ্ছে, “আগেই বলেছিলাম ওইসব গণতন্ত্র-ফন্ত্র দিয়ে লাভ হবেনা, মুরসি মুসলমানদের সাথে গাদ্দারী করেছে তার শ্বাস্তি সে পাচ্ছে”। তাদের কথায় মনে হচ্ছে, ইসলামবিদ্বেষী, ইহুদীদের দালাল, সেনাবাহিনী ক্ষমতায় এসে খিলাফত প্রতিষ্ঠিত করে দিবে।
গোবরের নাম যদি গোলাপ রাখা হয় তবুও তার দূর্গন্ধ দূর হবেনা, তেমনি মুনাফিকরা সারাদিন খিলাফত খিলাফত বলে চেঁচামেচি করলেও খিলাফত আসবেনা, টাইমমতো তাদের মুনাফিকি দূর্গন্ধ ঠিকই বের হয়ে আসবে। মুনাফিকদের সাথে কোনো আপোষ নেই।
ইসলামের লেবাস ধারণ করে খিলাফত, কুফফার, নুসরা নুসরা বলে চেঁচামেচি করলেই ইসলামপন্থী প্রমান হয়না। আমদের ভুলে গেলে চলবেনা, আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের নেতৃত্বে মুনাফিকরা আলাদা মসজিদ প্রতিষ্ঠিত করেছিলো, রাসূল (সঃ) এর নির্দেশে সেই মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হয়।
দুনিয়ার সকল মুসলিম যেখানে একমত হয়ে মিশরের ইসলামপন্থিদের বিজয় কামনা করছে, মুরসীর জন্য চোখের পানি ফেলছে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে মুনাজাত করছে হে পরওয়ারদিগার আমাদের ভাইদের কবুল করো, শহীদ ভাইদের পরিবারকে ধৈর্যধারণ করার তৌফিক দান করো। ঠিক সেই মূহুর্তেই একদল মুনাফিক, জনগণের সমর্থনে নির্বাচিত মিশরের ইসলামপন্থী প্রেসিডেন্ট মুরসির পতনে উল্লাস প্রকাশ করে ফেসবুকে স্টাটাস দিচ্ছে, “আগেই বলেছিলাম ওইসব গণতন্ত্র-ফন্ত্র দিয়ে লাভ হবেনা, মুরসি মুসলমানদের সাথে গাদ্দারী করেছে তার শ্বাস্তি সে পাচ্ছে”। তাদের কথায় মনে হচ্ছে, ইসলামবিদ্বেষী, ইহুদীদের দালাল, সেনাবাহিনী ক্ষমতায় এসে খিলাফত প্রতিষ্ঠিত করে দিবে।
গোবরের নাম যদি গোলাপ রাখা হয় তবুও তার দূর্গন্ধ দূর হবেনা, তেমনি মুনাফিকরা সারাদিন খিলাফত খিলাফত বলে চেঁচামেচি করলেও খিলাফত আসবেনা, টাইমমতো তাদের মুনাফিকি দূর্গন্ধ ঠিকই বের হয়ে আসবে। মুনাফিকদের সাথে কোনো আপোষ নেই।
খিলাফতপন্থী দাবীদার হিজবুতীদের ফতোয়া, গণতান্ত্রীক উপায়ে নির্বাচনে অংশ নেয়া, হামাস, হিজবুল্লাহ, আন নাহদা, জামায়াত, ইখওয়ান, তুরস্কের একেপি সবাই কাফের
No comments:
Post a Comment