আন্দোলনের নামে বিএনপি'র তামাসা।


ঈদের পরে সর্বাত্মক আন্দোলন কর্মসূচীর ডাক দিলেন খালেদা জিয়া!

ঘটনা নতুন কিছুনা, প্রতি ঈদের পূর্বেই তিনি আনন্দের আতিশয্যে এই টাইপের ঘোশনা দিয়ে থাকেন, তাই অবাক হওয়ার কিছুনাই। গত কোরবানীর ঈদের পূর্বেও তিনি একই ঘোশণা দিয়েছিলেন, এমনকি গত রমজানের ঈদের আগেও দিয়েছিলেন সরকার পতনের আন্দোলনের ডাক। হেফাজতের আন্দোলনের আগেরদিনতো ৪৮ঘন্টার আলটিমেটামই দিয়ে বসেছিলেন। অবশেষে তর্জন গর্জন সার।

বলি, শুধু শুধু নিজেকে হালকা করার কি দরকার? তার চাইতে সরাসরি বললেই পারেন, জামায়াত-শিবিরের ভাইয়েরা আপনারা আন্দোলন করেন, আমরা মজা লই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে স্পষ্ট করে একটা বিবৃতি দেয়ার সাহস নেই, সেই দল নাকি ঈদের পরে আন্দোলন করবে, শুনলেই হাসি পায়।

বিএনপি’র আন্দোলন যেনো একেকটা কমেডি শো, হরতাল ঘোশণা করে কেন্দ্রীয় নেতারা গিয়ে দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকেন। পুলিশ এসে কার্যালয় ঘিরে রাখে, নেতারা অবরুদ্ধ হয়ে বক্তৃতা দিতে থাকে, আমাদের বের হতে দেয়া হচ্ছেনা, হরতাল গণতান্ত্রিক কর্মসূচী, পুলিশ আমাদের হরতালে বাধা দিচ্ছে। আরে বেক্কলের দল! সারা দেশবাসী যেখানে জানে হরতালের দিন কেন্দ্রীয় কার্যালয় পুলিশ ঘেরাও করে রাখবে, সেখানে তোরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কেনো যাস! পিকনিক করতে?

বেক্কল নেতাদের পার্টি (বিএনপি)

২৩জুলাই২০১৩

Post Comment

No comments:

Post a Comment