facebook link
ইখওয়ানুল মুসলিমুন মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সবচাইতে প্রভাবশালী সংগঠন। বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে তারা কায়েমী শক্তির শত জুলুম নির্যাতন সহ্য করে জনগণের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে মুহাম্মদ মুরসী, অর্ধশতাব্দী ব্যাপী এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে দলের প্রতিষ্ঠাতা হাসানুল বান্না সহ প্রথম সারীর প্রায় সকল নেতা। ৪০হাজার শহীদের সংগঠন এই মুসলিম ব্রাদারহুড
রাষ্ট্রক্ষমতায় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলেও ইহুদী খৃস্টান এবং নাস্তিকদের সমর্থনপুস্ট সেনাবাহিনীর কারণে ইখওয়ান তেমন একটা সুবিধা করতে পারছিলোনা। এমন অবস্থায় দেশের সকল ইসলামদ্রোহী শক্তি ইখওয়ানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লো, শুরু হয়ে গেলো সত্য মিথ্যার চিরন্তন সংঘাত, ইসলাম বিরোধী সেনাবাহিনী বাতিল শক্তির পক্ষনিলো। দেশের সকল চরিত্রহীন মানুষ মুরসীর পতনের আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লো, যার প্রমান আমরা দেখতে পাই তাহরীর স্কয়ারের মুরসী বিরোধী আন্দোলনে যোগদিতে এসে নিজেদের লোকের হাতে ধর্ষিত হয়েছে ৯৫জন নারী, এমনকি বাদ পড়েনি মহিলা সাংবাদিকও।
আল্লাহ কখনো হক ও বাতিলকে একসাথে রাখেননা, একটি সময় পৃথক করে দেন। মিশর ইস্যুতে আমরা দেখতে পাই, খেলাফত প্রতিষ্ঠার দাবীদার হিজবুত তাহরীরের মুখোশ খসে পড়েছে, নির্লজ্বভাবে তারা মিশরের বাতিলপন্থী সেনাবাহিনী এবং নাস্তিকদের সাপোর্ট করছে। উল্লাস প্রকাশ করে মুরসির বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্টাটাস দিচ্ছে।
হিজবুতিদের চিনতে কি বাকি আছে, তারা কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে? হিজবুতিদের যদি জিজ্ঞাসা করেন তোমাদের সংগঠনের অর্থের উৎস কি? তোমরা বিলাসবহুল ভাবে প্রগ্রাম আয়োজন করো, এত টাকা কোথায় পাও? এর কোনো সন্তোষজনক উত্তর তারা দিতে পারবেনা। ঘুরিয়ে পেচিয়ে আপনাকে গালি দিবে এই প্রশ্ন করার কারণে।
স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, তাহলে কি হিজবুত তাহরীর সংগঠনটি ইহুদিদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য ইসলামের পোষাক ধারণ করেছে!?
৩জুলাই২০১৩
ইখওয়ানুল মুসলিমুন মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সবচাইতে প্রভাবশালী সংগঠন। বিগত অর্ধশতাব্দী ধরে তারা কায়েমী শক্তির শত জুলুম নির্যাতন সহ্য করে জনগণের সমর্থন নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে মুহাম্মদ মুরসী, অর্ধশতাব্দী ব্যাপী এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে দলের প্রতিষ্ঠাতা হাসানুল বান্না সহ প্রথম সারীর প্রায় সকল নেতা। ৪০হাজার শহীদের সংগঠন এই মুসলিম ব্রাদারহুড
রাষ্ট্রক্ষমতায় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলেও ইহুদী খৃস্টান এবং নাস্তিকদের সমর্থনপুস্ট সেনাবাহিনীর কারণে ইখওয়ান তেমন একটা সুবিধা করতে পারছিলোনা। এমন অবস্থায় দেশের সকল ইসলামদ্রোহী শক্তি ইখওয়ানের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লো, শুরু হয়ে গেলো সত্য মিথ্যার চিরন্তন সংঘাত, ইসলাম বিরোধী সেনাবাহিনী বাতিল শক্তির পক্ষনিলো। দেশের সকল চরিত্রহীন মানুষ মুরসীর পতনের আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লো, যার প্রমান আমরা দেখতে পাই তাহরীর স্কয়ারের মুরসী বিরোধী আন্দোলনে যোগদিতে এসে নিজেদের লোকের হাতে ধর্ষিত হয়েছে ৯৫জন নারী, এমনকি বাদ পড়েনি মহিলা সাংবাদিকও।
আল্লাহ কখনো হক ও বাতিলকে একসাথে রাখেননা, একটি সময় পৃথক করে দেন। মিশর ইস্যুতে আমরা দেখতে পাই, খেলাফত প্রতিষ্ঠার দাবীদার হিজবুত তাহরীরের মুখোশ খসে পড়েছে, নির্লজ্বভাবে তারা মিশরের বাতিলপন্থী সেনাবাহিনী এবং নাস্তিকদের সাপোর্ট করছে। উল্লাস প্রকাশ করে মুরসির বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্টাটাস দিচ্ছে।
হিজবুতিদের চিনতে কি বাকি আছে, তারা কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে? হিজবুতিদের যদি জিজ্ঞাসা করেন তোমাদের সংগঠনের অর্থের উৎস কি? তোমরা বিলাসবহুল ভাবে প্রগ্রাম আয়োজন করো, এত টাকা কোথায় পাও? এর কোনো সন্তোষজনক উত্তর তারা দিতে পারবেনা। ঘুরিয়ে পেচিয়ে আপনাকে গালি দিবে এই প্রশ্ন করার কারণে।
স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, তাহলে কি হিজবুত তাহরীর সংগঠনটি ইহুদিদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য ইসলামের পোষাক ধারণ করেছে!?
৩জুলাই২০১৩
No comments:
Post a Comment