আমার এক দূরসম্পর্কের মামার কাছে শুনেছিলাম, তিনি তখন অনেক ছোট, হাফপ্যান্ট পড়ে চলাফেরা করতেন। সম্ভবত জিয়া কিংবা এরশাদের সময় কালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে হ্যা/না ভোটের ঘটনা।
তো যা বলছিলাম, মামা একটি স্কুলের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন এক শিক্ষক তাকে ডাক দিলো এই পিচ্চি ভোট দিবি?
মামা দৌড়ে গেলো ‘হ দিমু’
‘তাইলে ভেতরে আয়’।
মামা সারাদিন সেই সকাল হতে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারে সিল মারলেন এবং ভাজ করে বাক্সে ঢুকালেন। দুপুরে তাকে বিরানী খাওয়ানো হলো এবং ভোট দিয়ে বাসায় আসার সময় হাতে কিছু টাকাও ধরিয়ে দেয়া হলো।
কি সুন্দর ভোটের টেকনিক ছিলো তাইনা? আপনার আমার কষ্টের কথা বিবেচনা করে সরকার এই পদ্ধতীর এপ্লাই করেছিলো। কষ্ট করে আর ভোট দিতে হতোনা।
সেদিন অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শুনছিলাম। তিনি বলছিলেন, জনগণকে আর কষ্ট করে বিএনপি-জামায়াতকে ভোট দিতে হবেনা, জনগনের কষ্ট কমে গেছে।
আজ শুনলাম ভোটের সেই সোনালী দিন ফিরে এসেছে, এখন আর কষ্ট করে ভোটই দেয়া লাগবেনা, প্রধানমন্ত্রী জনগনের সেই কষ্টও কমিয়ে দিয়েছেন।
আপনার-আমার পক্ষ হতে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরাই ভোট দিয়ে দিবে। এতো কষ্ট করে ভোট দিতে যাওয়ার কি দরকার!
আওয়ামীলীগ সরকারের হাজার হাজার সফলতার মধ্যে এই সফলতাও স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায়।
আওয়ামীলীগ এম্পি শেখ আফিলউদ্দিন ঘোষণা করেছেন, “মাঠ যেন ফাঁকা না হয়ে যায়। ১০০ ছেলে থাকবে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের লাইনে। ওরা বুথে গিয়ে ভোট দেবে, আবার এসে লাইনের পেছনে দাঁড়াবে। ওরা বাড়ি যাবে না। ১০০ ছেলে সারা দিন লাইনে থাকবে।” প্রতিটি কেন্দ্রে তার উপজেলা থেকে ১০০ নির্ভীক কর্মী উপস্থিত থাকবে।
ওই কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই এমপি বলেন, “প্রশাসনিক কোনো ভয় নেই; সেটা আমি দেখব। লোক ও সাংবাদিকরা এসে দেখবে মাঠ ভরা।”
শেখ হাসিনা ওয়াদা করেছিলেন দেশ সিঙ্গাপুর বানাবেন, দেশ এখনো সিঙ্গাপুর হয়নাই তবে ইন্ডিয়াতো হইছে, এটাই বা কম কিসে। আরেকবার ক্ষমতায় আসলে সিঙ্গাপুর বানানো হবে নিশ্চিত।
আসেন সবাই ভোট দেই। জয় বাংলা, ভোটার সামলা।
http://www.youtube.com/ watch?v=8g44t_XGs7I&feature=you tu.be
২জানুয়ারী২০১৪
তো যা বলছিলাম, মামা একটি স্কুলের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন এক শিক্ষক তাকে ডাক দিলো এই পিচ্চি ভোট দিবি?
মামা দৌড়ে গেলো ‘হ দিমু’
‘তাইলে ভেতরে আয়’।
মামা সারাদিন সেই সকাল হতে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারে সিল মারলেন এবং ভাজ করে বাক্সে ঢুকালেন। দুপুরে তাকে বিরানী খাওয়ানো হলো এবং ভোট দিয়ে বাসায় আসার সময় হাতে কিছু টাকাও ধরিয়ে দেয়া হলো।
কি সুন্দর ভোটের টেকনিক ছিলো তাইনা? আপনার আমার কষ্টের কথা বিবেচনা করে সরকার এই পদ্ধতীর এপ্লাই করেছিলো। কষ্ট করে আর ভোট দিতে হতোনা।
সেদিন অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শুনছিলাম। তিনি বলছিলেন, জনগণকে আর কষ্ট করে বিএনপি-জামায়াতকে ভোট দিতে হবেনা, জনগনের কষ্ট কমে গেছে।
আজ শুনলাম ভোটের সেই সোনালী দিন ফিরে এসেছে, এখন আর কষ্ট করে ভোটই দেয়া লাগবেনা, প্রধানমন্ত্রী জনগনের সেই কষ্টও কমিয়ে দিয়েছেন।
আপনার-আমার পক্ষ হতে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরাই ভোট দিয়ে দিবে। এতো কষ্ট করে ভোট দিতে যাওয়ার কি দরকার!
আওয়ামীলীগ সরকারের হাজার হাজার সফলতার মধ্যে এই সফলতাও স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায়।
আওয়ামীলীগ এম্পি শেখ আফিলউদ্দিন ঘোষণা করেছেন, “মাঠ যেন ফাঁকা না হয়ে যায়। ১০০ ছেলে থাকবে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের লাইনে। ওরা বুথে গিয়ে ভোট দেবে, আবার এসে লাইনের পেছনে দাঁড়াবে। ওরা বাড়ি যাবে না। ১০০ ছেলে সারা দিন লাইনে থাকবে।” প্রতিটি কেন্দ্রে তার উপজেলা থেকে ১০০ নির্ভীক কর্মী উপস্থিত থাকবে।
ওই কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই এমপি বলেন, “প্রশাসনিক কোনো ভয় নেই; সেটা আমি দেখব। লোক ও সাংবাদিকরা এসে দেখবে মাঠ ভরা।”
শেখ হাসিনা ওয়াদা করেছিলেন দেশ সিঙ্গাপুর বানাবেন, দেশ এখনো সিঙ্গাপুর হয়নাই তবে ইন্ডিয়াতো হইছে, এটাই বা কম কিসে। আরেকবার ক্ষমতায় আসলে সিঙ্গাপুর বানানো হবে নিশ্চিত।
আসেন সবাই ভোট দেই। জয় বাংলা, ভোটার সামলা।
http://www.youtube.com/
২জানুয়ারী২০১৪
No comments:
Post a Comment