গর্ত থেকে বেড়িয়ে আসছে
সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা, এই
সুশীলরা গত মঈন-ফকরুদ্দীনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে আওয়ামীলীগকে ক্ষমতায় আনার
প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করেছে।
বিগত চার বছর ধরে কিন্তু
সরকারের সীমাহীন দূর্ণীতি, লুটপাট
এবং গুম-হত্যা নিয়ে তারা মুখ খোলেনি, এখনো সরকারের অত্যাচার নির্যাতন এবং রাজনৈতিক দমনের বিষয়ে কিছু
বলছেনা। শুধুমাত্র মুখ রক্ষার স্বার্থে গ্রহণযোগ্যতা লাভের জন্য যতটুকু বললে
আওয়ামীলীগ বিব্রত হবেনা ঠিক ততটুকু বলছে।
নির্বাচন ঘনিয়ে এসেছে, সরকার দেখছে মাঠ তাদের হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে, তাই মাঠে নামিয়ে দিয়েছে সুশিল সমাজ নামের এই বিদেশী উচ্ছিষ্টভোগী কুলাঙ্গার গুলোকে। নানা রকম ফর্মূলা হাজির করছে এরা, তবে তত্ত্বাবধায় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা নিয়ে তারা কিন্তু কিছু বলছেননা।
ভুলে গেলে চলবেনা দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সহ যেসব চুশিল এখন চটকদার কথা বলে বিএনপি জামায়াতের ঘনিষ্ঠ হতে চাইছে এরা হচ্ছে সম্রাজ্যবাদের দালাল। ইতিহাস স্বাক্ষী বাংলাদেশে ভারতীয় স্বার্থ রক্ষা করাই এদের মূল দায়ীত্ব।
বিএনপি জামায়াতকে সচেতন হতে হবে এদের সম্পর্কে। সরকারের সাথে আলোচনার অর্থ হচ্ছে সরকারের ফাঁদে পা দেয়া। দাবী একটাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পূণঃস্থাপন ও অবৈধ ট্রাইব্যুনাল বাতিল করো।
আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে, নতুন নতুন কৌশলে আন্দোলন পরিচালিত করে সরকারকে চাপে ফেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবী।
নির্বাচন ঘনিয়ে এসেছে, সরকার দেখছে মাঠ তাদের হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে, তাই মাঠে নামিয়ে দিয়েছে সুশিল সমাজ নামের এই বিদেশী উচ্ছিষ্টভোগী কুলাঙ্গার গুলোকে। নানা রকম ফর্মূলা হাজির করছে এরা, তবে তত্ত্বাবধায় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা নিয়ে তারা কিন্তু কিছু বলছেননা।
ভুলে গেলে চলবেনা দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সহ যেসব চুশিল এখন চটকদার কথা বলে বিএনপি জামায়াতের ঘনিষ্ঠ হতে চাইছে এরা হচ্ছে সম্রাজ্যবাদের দালাল। ইতিহাস স্বাক্ষী বাংলাদেশে ভারতীয় স্বার্থ রক্ষা করাই এদের মূল দায়ীত্ব।
বিএনপি জামায়াতকে সচেতন হতে হবে এদের সম্পর্কে। সরকারের সাথে আলোচনার অর্থ হচ্ছে সরকারের ফাঁদে পা দেয়া। দাবী একটাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পূণঃস্থাপন ও অবৈধ ট্রাইব্যুনাল বাতিল করো।
আন্দোলন চলছে আন্দোলন চলবে, নতুন নতুন কৌশলে আন্দোলন পরিচালিত করে সরকারকে চাপে ফেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবী।
২০এপ্রিল২০১৩
No comments:
Post a Comment