Shamim Reja
এক।
ইসলাম তখন সবেমাত্র আরবের শুষ্ক মরুর বুকে সবুজের হাতছানি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে, তীব্র অত্যাচার নির্যাতন সত্বেও দলে দলে মানুষ রাসূল (সঃ) এর আহ্বানে সাড়া দিচ্ছে। কোরআনের তীব্র আহ্বানে অমুসলিমরাও রাসূল(সঃ) এর ঘরের দেয়ালে কান পেতে থাকতো, প্রাণভরে উপভোগ করতো কোরআনের সুললিত ছন্দ।
ইসলামের প্রচার-প্রসার প্রতিহত করতে কুরাইশ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলো, আজ থেকে আমরা কেউ কোরআন শুনবোনা! তারা নিজেদের মধ্যে এটা ঘোষণা করে দিলো। রাত গভীর হলো, কানে ভেসে আসছে কোরআনের সুমধুর সুর! এ আহ্বান প্রত্যাক্ষাণ করতে পারলোনা কুরাইশ নেতারা, একে একে রাসূলের(সঃ) দরজায় এসে হাজির হলো আবু জেহেল, আবু সুফিয়ান এবং আখনাস। ভোরের দিকে যখন জানাজানি হলো তারা ওয়াদা ভঙ্গ করেছে, তখন তীব্র স্বরে একে অপরকে অভিশাপ দিয়ে স্থান ত্যাগ করলো।
দুই।
বাংলাদেশের নব্য জাহেলিয়াতের খোলস থেকে সবেমাত্র ইসলামের সোনালী সূর্য উঁকি দিয়েছে। দলে দলে মানুষ যুক্ত হচ্ছে মুক্তির মিছিলে, কুরআনের রাজ কায়েমের কাফেলায়। অমুসলিম এবং ভিন্ন সংগঠনের মানুষেরাও যুক্ত হচ্ছে ইসলামী প্রতিষ্ঠানের সাথে।
খোদাদ্রোহীরা সিদ্ধান্ত নিলো যেহেতু এদেশের মানুষ ইসলামকে উপলব্ধি করছে ইসলামী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে, সেহেতু আজ থেকে ইসলামী প্রতিষ্ঠান বয়কট করা হবে। দিন যায় মাস যায় বাতিলের প্রচারণা তীব্রতা পায়, তারা জনতাকে আহ্বান জানায় বয়কট বয়কট, ইসলামী প্রতিষ্ঠানকে না বলুন।
সময় গড়ায়, জাহেল নেতারা হাজার চেস্টা করেও ইসলামী প্রতিষ্ঠানের সেবামূলক তৎপরতাকে অবজ্ঞা করতে পারেনা, তারা অতিগোপনে উপভোগ করে কল্যানমূখী ইসলামী প্রতিষ্ঠানের উন্নত মানের সেবা।
রাতের আধারে একে একে ইসলামী প্রতিষ্ঠানে এসে হাজির হয় জাহেলদের নেতা, মন্ত্রী কামরুল, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, উপস্থাপক আব্দুন নূর তুষার এবং অনুবাদ সাহিত্যিক জাফর ইকবাল। টিভি ক্যামেরার আলোতে জানাজানি হয়ে যায় তাদের উপস্থিতির ঘটনা। ওয়াদা ভঙ্গের অপরাধে একে অপরকে তীব্র নিন্দাবাদ জানিয়ে প্রস্থান করে।
যুগে যুগে এভাবেই ইসলাম বিজয় করেছে দেশ জাতি এবং মানুষের হৃদয়, বাতিলের সকল ষড়যন্ত্র বালির বাধের মতো ভেসে যাবে ইসলামের জোয়ারে
ইসলাম তখন সবেমাত্র আরবের শুষ্ক মরুর বুকে সবুজের হাতছানি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে, তীব্র অত্যাচার নির্যাতন সত্বেও দলে দলে মানুষ রাসূল (সঃ) এর আহ্বানে সাড়া দিচ্ছে। কোরআনের তীব্র আহ্বানে অমুসলিমরাও রাসূল(সঃ) এর ঘরের দেয়ালে কান পেতে থাকতো, প্রাণভরে উপভোগ করতো কোরআনের সুললিত ছন্দ।
ইসলামের প্রচার-প্রসার প্রতিহত করতে কুরাইশ নেতারা সিদ্ধান্ত নিলো, আজ থেকে আমরা কেউ কোরআন শুনবোনা! তারা নিজেদের মধ্যে এটা ঘোষণা করে দিলো। রাত গভীর হলো, কানে ভেসে আসছে কোরআনের সুমধুর সুর! এ আহ্বান প্রত্যাক্ষাণ করতে পারলোনা কুরাইশ নেতারা, একে একে রাসূলের(সঃ) দরজায় এসে হাজির হলো আবু জেহেল, আবু সুফিয়ান এবং আখনাস। ভোরের দিকে যখন জানাজানি হলো তারা ওয়াদা ভঙ্গ করেছে, তখন তীব্র স্বরে একে অপরকে অভিশাপ দিয়ে স্থান ত্যাগ করলো।
দুই।
বাংলাদেশের নব্য জাহেলিয়াতের খোলস থেকে সবেমাত্র ইসলামের সোনালী সূর্য উঁকি দিয়েছে। দলে দলে মানুষ যুক্ত হচ্ছে মুক্তির মিছিলে, কুরআনের রাজ কায়েমের কাফেলায়। অমুসলিম এবং ভিন্ন সংগঠনের মানুষেরাও যুক্ত হচ্ছে ইসলামী প্রতিষ্ঠানের সাথে।
খোদাদ্রোহীরা সিদ্ধান্ত নিলো যেহেতু এদেশের মানুষ ইসলামকে উপলব্ধি করছে ইসলামী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে, সেহেতু আজ থেকে ইসলামী প্রতিষ্ঠান বয়কট করা হবে। দিন যায় মাস যায় বাতিলের প্রচারণা তীব্রতা পায়, তারা জনতাকে আহ্বান জানায় বয়কট বয়কট, ইসলামী প্রতিষ্ঠানকে না বলুন।
সময় গড়ায়, জাহেল নেতারা হাজার চেস্টা করেও ইসলামী প্রতিষ্ঠানের সেবামূলক তৎপরতাকে অবজ্ঞা করতে পারেনা, তারা অতিগোপনে উপভোগ করে কল্যানমূখী ইসলামী প্রতিষ্ঠানের উন্নত মানের সেবা।
রাতের আধারে একে একে ইসলামী প্রতিষ্ঠানে এসে হাজির হয় জাহেলদের নেতা, মন্ত্রী কামরুল, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, উপস্থাপক আব্দুন নূর তুষার এবং অনুবাদ সাহিত্যিক জাফর ইকবাল। টিভি ক্যামেরার আলোতে জানাজানি হয়ে যায় তাদের উপস্থিতির ঘটনা। ওয়াদা ভঙ্গের অপরাধে একে অপরকে তীব্র নিন্দাবাদ জানিয়ে প্রস্থান করে।
যুগে যুগে এভাবেই ইসলাম বিজয় করেছে দেশ জাতি এবং মানুষের হৃদয়, বাতিলের সকল ষড়যন্ত্র বালির বাধের মতো ভেসে যাবে ইসলামের জোয়ারে
২১এপ্রিল২০১৩
No comments:
Post a Comment