হযরত
আলী (রাঃ) এবং হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এর মধ্যে চলমান যুদ্ধে উস্কানি দানের
উদ্দেশ্যে রোমান সম্রাট সিজার মুয়াবিয়া (রাঃ) এর পক্ষে সামরিক সহায়তার
প্রস্তাব দিলেন। জবাবে মুয়াবিয়া (রাঃ) লিখে পাঠালেন, “হে রোমের কুকুর, যদি
তোর সৈন্যবাহিনী এক কদমও মুসলিম সীমান্তের দিকে এগোয়, জেনে রাখিস আলীর (রা)
বাহিনীর পক্ষে প্রথম যে ব্যক্তি শহীদ হবে, সে আমি ছাড়া আর কেউ না”।
ইরাকে মার্কিন স্বার্থ এবং সিরিয়াতে স্বৈরাচারী বাশার সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে আইএসআইএস নামক সংগঠন। শিয়াদের প্রতি এই সংগঠনটির নৃশংসতা এবং অন্যান্য ইসলামী সংগঠনের সাথে গায়ে পরে যুদ্ধ লাগানোর জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত এই সংগঠনটি। ইতোপূর্বে বেশ কয়েকটি লেখাতে আমি আইএসআইএস এর বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করেছি।
ইতোমধ্যেই ইরাকের নাস্তিক-কমিউনিস্ট কুর্দিরা এবং ইয়াযিদি খৃস্টান সহ শিয়ারা ঘুরে দাড়িয়েছে। মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বে চলছে আইএসআইএস এর বিরুদ্ধে সম্মিলিত যুদ্ধ। ইতোমধ্যে সৌদি সরকার আইএসআইএস ও আল কায়দা বিরোধী যুদ্ধে জাতিসংঘকে ১০০মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। সৌদি গ্রান্ড মুফতি ঘোষণা দিয়েছেন, আল কায়দা ও আইএসআইএস হচ্ছে ইসলামের এক নম্বর দুশমন।
এমনিতে আমি আইএসআইএসে'র কট্টর সমালোচক, কিন্তু উপরোক্ত খবরগুলো পড়ে এখন আমি অন্তরের অন্তস্থল হতে আইএসআইএস’র বিজয় কামনা করছি। সারাবিশ্বের জিহাদ পাগল মুসলিমরা পরিবার স্ত্রী-সন্তানের মায়া ত্যাগ করে ছুটে গিয়েছেন ইরাক-সিরিয়ার জিহাদের ময়দানে, একটাই তাদের উদ্দেশ্য ‘হয় আল্লাহর হুকুমত নয়তো শাহাদাত’। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আইএসআইএস এর কর্মপদ্ধতীকে অপছন্দ করি কিন্তু তাদের নিয়্যতের ব্যাপারে আমার কোনো সন্দেহ নেই।
এই সেই সৌদি গ্রান্ড মুফতি যিনি ফতোয়া দিয়েছিলেন ইসরাইলের বিরুদ্ধে অভিশাপ দেয়া যাবেনা, এই সেই বাতিলপন্থী আলেম যারা বলে ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল সমাবেশ করা অর্থহীন। আজ তারা ফতোয়া দিচ্ছে “আল কায়দা, আইএসআইএস ইসলামের দুশমন”। আর সৌদি আরবের মার্কিন তাবেদার রাজ পরিবার হচ্ছে ইসলামের বড় খাদেম। এই গ্রান্ড মুফতির চাইতে বড় শয়তানতো আমি আর দেখছিনা। আর মুসলিমরা সব সময় শয়তানের উল্টো দিকেই চলে।
ফিলিস্তিনে হাজার হাজার মুসলিমকে ইহুদীরা হত্যা করলো, আফগানিস্থানকে কার্পেট বোমা মেরে মাটির সাথে মিশিয়ে দিলো মার্কিন খৃস্টানরা। চীনে উইঘুর মুসলিমদের হত্যা করা হচ্ছে, প্রকাশ্য নামাজ পড়তে দেয়া হচ্ছেনা, এমনকি রোজা রাখায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নাস্তিক সরকার। রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নির্মম গণহত্যায় মেতে উঠেছে বৌদ্ধরা। এতো কিছু দেখেও নিশ্চুপ সৌদি সরকার, বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ কিংবা মুক্তিকামী মুসলিমদের পক্ষে তারা কোনো প্রকার আর্থিক সামরিক সহায়তা প্রদান করেনাই।
অথচ সেই সৌদি সরকারই মুক্তিকামী উগ্রপন্থী বিক্ষুব্ধ মুসলিমদের দমনে অনুদান সরবরাহ করছে জাতিসংঘকে।
একদিকে আমেরিকা মুসলিম হত্যা করার জন্য ইসরাইলকে দশ হাজার কোটি মার্কিন ডলার অনুদান দেয়, অন্যদিকে সৌদি সরকার আল কায়দা-আইএসআইএস'কে দমনে জাতিসংঘকে ১০০মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করে। ইসলাম ও মুসলিম বিরোধী এই যুদ্ধে এক হয়েছে কাফের এবং মুনাফিক।
ইরাকে আমেরিকার এবং তাদের তাবেদার সরকার, নাস্তিক কুর্দি এবং ইয়াযিদী খৃস্টানরা একজোট হয়েছে মুসলিম হত্যায়। তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে আইএসআইএস। রসুনের কোয়াগুলো একই বৃন্তে এসে যক্ত হয়েছে।
আইএসআইএসের সাথে আমার কর্মপদ্ধতী কেন্দ্রীক দ্বন্ধ থাকতে পারে, কিন্তু যখন দেখি মার্কিন বাহিনী, ইয়াযিদী খৃস্টান এবং কুর্দি নাস্তিকদের হাতে আইএসআইএস এর মুসলিমরা নিহত হচ্ছে তখন সে দৃশ্য সহ্য করা কঠিন হয়ে যায়। মুসলিমদের নিজেদের মধ্যে পত পার্থক্য থাকলে সেটা নিজেদেরকেই মিটিয়ে ফেলতে হবে, যে ব্যক্তি ইহুদী-খৃস্টানদের সহায়তায় নিজের মুসলিম প্রতিপক্ষকে হত্যা করে সে ব্যক্তি কিভাবে মুসলিম হতে পারে?
আমেরিকার পক্ষে গোয়েন্দা কার্যক্রমের অভিযোগে মার্কিন সাংবাদিক জেমস ফলেকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আইএসআইএস। জেমস ফলের মুক্তির বিনিময় হিসেবে ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তি দাবী করেছিলো তারা, কিন্তু মার্কিন সরকার আইএসআইএস এর দাবী মেনে নেয় নাই। ফলশ্রুতিতে তাকে মরতে হলো।
আজকে জেমস ফলের জন্য আমরা চোখের পানি নাকের পানি এক করে ফেলছি। একজন সাংবাদিকের জন্য আমাদের হৃদয়ে প্রচন্ড কষ্ট অনুভব করছি। এর কারণ হচ্ছে, মার্কিন মিডিয়া আমাদেরকে কষ্ট অনুভব করতে বলছে তাই আমরা জেমস ফলের জন্য কষ্ট অনুভব করছি, অন্যদিকে মার্কিন সামরিক সহায়তায় ইসরাইলের তান্ডবে ফিলিস্তিনে যেসব সাংবাদিক নিহত হয়েছে তাদের জন্য আমাদের কোনো কষ্ট নেই। মিশরে সিসি বিরোধী আন্দোলনে সেনাবাহিনীর গুলিতে যেসব সাংবাদিক নিহত হয়েছে তাদের জন্য আমরা কষ্ট অনুভব করিনা, কারণ মার্কিন মিডিয়া আমাদের বলে দিয়েছে, মিশর-ফিলিস্তিনের সাংবাদিকদের জন্য কেঁদে লাভ নেই!
সর্বশেষ কথা হচ্ছে, যে সংগঠনটি ডঃ আফিয়া সিদ্দিকির মুক্তি চেয়ে মার্কিন স্বার্থের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, যে সংগঠনটি ইরাকের মাটি হতে কবর পুজা, মাজার পুজা উচ্ছেদ করে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করেছে, যে সংগঠনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে ইহুদী, খৃস্টান, নাস্তিক, মুনাফিক, স্বৈরাচার এবং সাম্রাজ্যবাদীরা সে সংগঠনের সাথে আমার কর্মপদ্ধতীগত মত পার্থক্য থাকতে পারে তাই বলে সেই সংগঠনের মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফির মুনাফিককে কখনো সমর্থন করা যায়না। কাফেরের হাতে একজন মুসলিমের রক্ত ঝড়বে এই দৃশ্য সহ্য করা যায়না।
আইএসআইএস এর বিজয় কামনা করে এবং রোমান সম্রাট সিজারের প্রতি হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এর বক্তব্যটি স্মরণ করেই লেখাটি শেষ করছি।
লেখাঃ আইএসআইএস এবং ঐক্যবদ্ধ বাতিল
© শামীম রেজা
২৩/০৮/২০১৪
ইরাকে মার্কিন স্বার্থ এবং সিরিয়াতে স্বৈরাচারী বাশার সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে আইএসআইএস নামক সংগঠন। শিয়াদের প্রতি এই সংগঠনটির নৃশংসতা এবং অন্যান্য ইসলামী সংগঠনের সাথে গায়ে পরে যুদ্ধ লাগানোর জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত এই সংগঠনটি। ইতোপূর্বে বেশ কয়েকটি লেখাতে আমি আইএসআইএস এর বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করেছি।
ইতোমধ্যেই ইরাকের নাস্তিক-কমিউনিস্ট কুর্দিরা এবং ইয়াযিদি খৃস্টান সহ শিয়ারা ঘুরে দাড়িয়েছে। মার্কিন বাহিনীর নেতৃত্বে চলছে আইএসআইএস এর বিরুদ্ধে সম্মিলিত যুদ্ধ। ইতোমধ্যে সৌদি সরকার আইএসআইএস ও আল কায়দা বিরোধী যুদ্ধে জাতিসংঘকে ১০০মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। সৌদি গ্রান্ড মুফতি ঘোষণা দিয়েছেন, আল কায়দা ও আইএসআইএস হচ্ছে ইসলামের এক নম্বর দুশমন।
এমনিতে আমি আইএসআইএসে'র কট্টর সমালোচক, কিন্তু উপরোক্ত খবরগুলো পড়ে এখন আমি অন্তরের অন্তস্থল হতে আইএসআইএস’র বিজয় কামনা করছি। সারাবিশ্বের জিহাদ পাগল মুসলিমরা পরিবার স্ত্রী-সন্তানের মায়া ত্যাগ করে ছুটে গিয়েছেন ইরাক-সিরিয়ার জিহাদের ময়দানে, একটাই তাদের উদ্দেশ্য ‘হয় আল্লাহর হুকুমত নয়তো শাহাদাত’। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আইএসআইএস এর কর্মপদ্ধতীকে অপছন্দ করি কিন্তু তাদের নিয়্যতের ব্যাপারে আমার কোনো সন্দেহ নেই।
এই সেই সৌদি গ্রান্ড মুফতি যিনি ফতোয়া দিয়েছিলেন ইসরাইলের বিরুদ্ধে অভিশাপ দেয়া যাবেনা, এই সেই বাতিলপন্থী আলেম যারা বলে ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল সমাবেশ করা অর্থহীন। আজ তারা ফতোয়া দিচ্ছে “আল কায়দা, আইএসআইএস ইসলামের দুশমন”। আর সৌদি আরবের মার্কিন তাবেদার রাজ পরিবার হচ্ছে ইসলামের বড় খাদেম। এই গ্রান্ড মুফতির চাইতে বড় শয়তানতো আমি আর দেখছিনা। আর মুসলিমরা সব সময় শয়তানের উল্টো দিকেই চলে।
ফিলিস্তিনে হাজার হাজার মুসলিমকে ইহুদীরা হত্যা করলো, আফগানিস্থানকে কার্পেট বোমা মেরে মাটির সাথে মিশিয়ে দিলো মার্কিন খৃস্টানরা। চীনে উইঘুর মুসলিমদের হত্যা করা হচ্ছে, প্রকাশ্য নামাজ পড়তে দেয়া হচ্ছেনা, এমনকি রোজা রাখায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নাস্তিক সরকার। রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নির্মম গণহত্যায় মেতে উঠেছে বৌদ্ধরা। এতো কিছু দেখেও নিশ্চুপ সৌদি সরকার, বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ কিংবা মুক্তিকামী মুসলিমদের পক্ষে তারা কোনো প্রকার আর্থিক সামরিক সহায়তা প্রদান করেনাই।
অথচ সেই সৌদি সরকারই মুক্তিকামী উগ্রপন্থী বিক্ষুব্ধ মুসলিমদের দমনে অনুদান সরবরাহ করছে জাতিসংঘকে।
একদিকে আমেরিকা মুসলিম হত্যা করার জন্য ইসরাইলকে দশ হাজার কোটি মার্কিন ডলার অনুদান দেয়, অন্যদিকে সৌদি সরকার আল কায়দা-আইএসআইএস'কে দমনে জাতিসংঘকে ১০০মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান প্রদান করে। ইসলাম ও মুসলিম বিরোধী এই যুদ্ধে এক হয়েছে কাফের এবং মুনাফিক।
ইরাকে আমেরিকার এবং তাদের তাবেদার সরকার, নাস্তিক কুর্দি এবং ইয়াযিদী খৃস্টানরা একজোট হয়েছে মুসলিম হত্যায়। তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে আইএসআইএস। রসুনের কোয়াগুলো একই বৃন্তে এসে যক্ত হয়েছে।
আইএসআইএসের সাথে আমার কর্মপদ্ধতী কেন্দ্রীক দ্বন্ধ থাকতে পারে, কিন্তু যখন দেখি মার্কিন বাহিনী, ইয়াযিদী খৃস্টান এবং কুর্দি নাস্তিকদের হাতে আইএসআইএস এর মুসলিমরা নিহত হচ্ছে তখন সে দৃশ্য সহ্য করা কঠিন হয়ে যায়। মুসলিমদের নিজেদের মধ্যে পত পার্থক্য থাকলে সেটা নিজেদেরকেই মিটিয়ে ফেলতে হবে, যে ব্যক্তি ইহুদী-খৃস্টানদের সহায়তায় নিজের মুসলিম প্রতিপক্ষকে হত্যা করে সে ব্যক্তি কিভাবে মুসলিম হতে পারে?
আমেরিকার পক্ষে গোয়েন্দা কার্যক্রমের অভিযোগে মার্কিন সাংবাদিক জেমস ফলেকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আইএসআইএস। জেমস ফলের মুক্তির বিনিময় হিসেবে ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকীর মুক্তি দাবী করেছিলো তারা, কিন্তু মার্কিন সরকার আইএসআইএস এর দাবী মেনে নেয় নাই। ফলশ্রুতিতে তাকে মরতে হলো।
আজকে জেমস ফলের জন্য আমরা চোখের পানি নাকের পানি এক করে ফেলছি। একজন সাংবাদিকের জন্য আমাদের হৃদয়ে প্রচন্ড কষ্ট অনুভব করছি। এর কারণ হচ্ছে, মার্কিন মিডিয়া আমাদেরকে কষ্ট অনুভব করতে বলছে তাই আমরা জেমস ফলের জন্য কষ্ট অনুভব করছি, অন্যদিকে মার্কিন সামরিক সহায়তায় ইসরাইলের তান্ডবে ফিলিস্তিনে যেসব সাংবাদিক নিহত হয়েছে তাদের জন্য আমাদের কোনো কষ্ট নেই। মিশরে সিসি বিরোধী আন্দোলনে সেনাবাহিনীর গুলিতে যেসব সাংবাদিক নিহত হয়েছে তাদের জন্য আমরা কষ্ট অনুভব করিনা, কারণ মার্কিন মিডিয়া আমাদের বলে দিয়েছে, মিশর-ফিলিস্তিনের সাংবাদিকদের জন্য কেঁদে লাভ নেই!
সর্বশেষ কথা হচ্ছে, যে সংগঠনটি ডঃ আফিয়া সিদ্দিকির মুক্তি চেয়ে মার্কিন স্বার্থের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, যে সংগঠনটি ইরাকের মাটি হতে কবর পুজা, মাজার পুজা উচ্ছেদ করে শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠা করেছে, যে সংগঠনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে ইহুদী, খৃস্টান, নাস্তিক, মুনাফিক, স্বৈরাচার এবং সাম্রাজ্যবাদীরা সে সংগঠনের সাথে আমার কর্মপদ্ধতীগত মত পার্থক্য থাকতে পারে তাই বলে সেই সংগঠনের মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফির মুনাফিককে কখনো সমর্থন করা যায়না। কাফেরের হাতে একজন মুসলিমের রক্ত ঝড়বে এই দৃশ্য সহ্য করা যায়না।
আইএসআইএস এর বিজয় কামনা করে এবং রোমান সম্রাট সিজারের প্রতি হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এর বক্তব্যটি স্মরণ করেই লেখাটি শেষ করছি।
লেখাঃ আইএসআইএস এবং ঐক্যবদ্ধ বাতিল
© শামীম রেজা
২৩/০৮/২০১৪
No comments:
Post a Comment